বকশীগঞ্জ প্রতিনিধি: জামালপুরের বকশীগঞ্জের সাধুরপাড়া ইউনিয়নে সংযোগ সড়ক না থাকায় কাজে আসছে না ২৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে নির্মিত একটি ব্রিজ। এতে করে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে হাজার হাজার মানুষকে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০১৩-২০১৪ অর্থ বছরে ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের বরাদ্দকৃত অর্থে সাধুরপাড়া ইউনিয়নের মোল্লাপাড়া-দক্ষিণ ধাতুয়া সড়কের মাঝে খালের উপর ২৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হয়।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন দপ্তরের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ব্রিজ টি নির্মাণ করা হয়। কিন্তু গত বছরের ভয়াবহ বন্যায় এই ব্রিজটির দু'পাশে সংযোগ সড়ক ভেঙে যায়। বর্তমানে সংযোগ সড়ক না থাকায় অসাড় অবস্থায় পড়ে রয়েছে। ব্রিজের উপর দিয়ে সম্পূর্ণ অযোগ্য হয়ে পড়েছে চলাচল।
প্রতিদিন হাজার হাজার সাধারণ মানুষ, শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষ এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করে থাকেন। বন্যার পানির ¯্রােতে ব্রিজের মাটি সরে যাওয়ায় মানুষের চলাচলে চরম দুর্ভোগ শুরু হয়েছে।
ব্র্রিজের উপর দিয়ে চলাচল করতে না পারায় স্থানীয় সাধুরপাড়া নজরুল ইসলাম উচ্চ বিদ্যালয়ে যেতে শিক্ষার্থীদের ১০ মিনিট সময় লাগলেও বর্তমানে তিন কিলোমিটার ঘুরে বিদ্যালয়ে যেতে হচ্ছে।
শুধু তাই নয় বিভিন্ন গ্রামের উৎপাদিত পন্য বকশীগঞ্জ সহ বিভিন্ন হাট বাজারে নিতেও দ্বিগুন খরচ ও সময় ব্যয় করতে হচ্ছে কৃষককে।
দক্ষিণ ধাতুয়া কান্দা গ্রামের বাসিন্দা ও আওয়ামী লীগ নেতা বাদল মোল্লা বলেন, এই ব্রিজটির সংযোগ সড়ক না থাকায় আমরা অনেক কষ্টে আছি।
তাই অবিলম্বে ব্রিজের দুই পাশে মাটি ভরাট করে ব্রিজটি সচল করার দাবি জানিয়েছেন এলাকার মানুষ।
এ বিষয়ে সাধুরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহমুদুল আলম বাবু জানান, সাধুরপাড়া ইউনিয়নের বেশির ভাগ গ্রামের রাস্তা গুলো বন্যার সময় ডুবে যায় এবং বিধ্বস্ত হয়ে যায়।
একারণে যে বরাদ্দ পাওয়া যায় তা অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় ব্যয় করা হয়। ফলে প্রয়োজনীয় বরাদ্দের অভাবে এই ব্রিজের দুই পাশে মাটি ভরাট কাজ হাতে নেয়া হয়নি। সামনে বরাদ্দ পেলে ব্রিজের সংযোগ সড়ক স্থাপন করা হবে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মেহেদী হাসান টিটু বলেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর থেকে বরাদ্দ পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট চেয়ারম্যানের সাথে আলাপ করে মাটি ভরাট কাজ করা হবে।
//
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০১৩-২০১৪ অর্থ বছরে ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের বরাদ্দকৃত অর্থে সাধুরপাড়া ইউনিয়নের মোল্লাপাড়া-দক্ষিণ ধাতুয়া সড়কের মাঝে খালের উপর ২৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হয়।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন দপ্তরের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ব্রিজ টি নির্মাণ করা হয়। কিন্তু গত বছরের ভয়াবহ বন্যায় এই ব্রিজটির দু'পাশে সংযোগ সড়ক ভেঙে যায়। বর্তমানে সংযোগ সড়ক না থাকায় অসাড় অবস্থায় পড়ে রয়েছে। ব্রিজের উপর দিয়ে সম্পূর্ণ অযোগ্য হয়ে পড়েছে চলাচল।
প্রতিদিন হাজার হাজার সাধারণ মানুষ, শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষ এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করে থাকেন। বন্যার পানির ¯্রােতে ব্রিজের মাটি সরে যাওয়ায় মানুষের চলাচলে চরম দুর্ভোগ শুরু হয়েছে।
ব্র্রিজের উপর দিয়ে চলাচল করতে না পারায় স্থানীয় সাধুরপাড়া নজরুল ইসলাম উচ্চ বিদ্যালয়ে যেতে শিক্ষার্থীদের ১০ মিনিট সময় লাগলেও বর্তমানে তিন কিলোমিটার ঘুরে বিদ্যালয়ে যেতে হচ্ছে।
শুধু তাই নয় বিভিন্ন গ্রামের উৎপাদিত পন্য বকশীগঞ্জ সহ বিভিন্ন হাট বাজারে নিতেও দ্বিগুন খরচ ও সময় ব্যয় করতে হচ্ছে কৃষককে।
দক্ষিণ ধাতুয়া কান্দা গ্রামের বাসিন্দা ও আওয়ামী লীগ নেতা বাদল মোল্লা বলেন, এই ব্রিজটির সংযোগ সড়ক না থাকায় আমরা অনেক কষ্টে আছি।
তাই অবিলম্বে ব্রিজের দুই পাশে মাটি ভরাট করে ব্রিজটি সচল করার দাবি জানিয়েছেন এলাকার মানুষ।
এ বিষয়ে সাধুরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহমুদুল আলম বাবু জানান, সাধুরপাড়া ইউনিয়নের বেশির ভাগ গ্রামের রাস্তা গুলো বন্যার সময় ডুবে যায় এবং বিধ্বস্ত হয়ে যায়।
একারণে যে বরাদ্দ পাওয়া যায় তা অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় ব্যয় করা হয়। ফলে প্রয়োজনীয় বরাদ্দের অভাবে এই ব্রিজের দুই পাশে মাটি ভরাট কাজ হাতে নেয়া হয়নি। সামনে বরাদ্দ পেলে ব্রিজের সংযোগ সড়ক স্থাপন করা হবে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মেহেদী হাসান টিটু বলেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর থেকে বরাদ্দ পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট চেয়ারম্যানের সাথে আলাপ করে মাটি ভরাট কাজ করা হবে।
//
from Blogger http://bit.ly/2n7I88q
Comments
Post a Comment