বকশীগঞ্জ প্রতিনিধি
বিল্লাল হোসেন (৪০) ও লিচু মিয়া (৩০) । দু'জনই শারীরিক প্রতিবন্ধী। এরমধ্যে লিচু মিয়া পঙ্গু। তার বাড়ি বাট্টাজোর ইউনিয়নের চরিয়াপাড়া গ্রামে। ডান পা না থাকায় স্ট্রেচারে ভর করে চলতে হয় লিচু মিয়াকে। দরিদ্রের কষাঘাতে খুবই কষ্টে দিনানিপাত করছিলেন লিচু মিয়া। তার দুরবস্থার খবর পেয়ে এগিয়ে যান ব্যারিস্টার সামির সাত্তার। সাবেকমন্ত্রী এমএ সাত্তারের একমাত্র ছেলে ও বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী তিনি।
শুধু লিচু মিয়ায় নয় ধানুয়া কামালপুর ইউনিয়নের আরেক প্রতিবন্ধী বিল্লাল হোসেনের অবস্থাও একই রকম।
এই দুই প্রতিবন্ধীকে অন্যের দুয়ারে দুয়ারে নয় যাতে করে নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে সংসার চালাতে পারে সেই ব্যবস্থায় করলেন ব্যারিস্টার সামির সাত্তার। দু'জনকেই ১২ হাজার করে দিয়ে লিচু মিয়াকে মুদি দোকান ও বিল্লাল হোসেনকে ফলের দোকান দিয়ে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দেন ।
লিচু মিয়া ও বিল্লাল হোসেনের মত আরো ৮ জনকে ১২ হাজার টাকা করে প্রদান করা হয়েছে। তারাও এদের মত অসহায় ও দরিদ্র পরিবারের সন্তান। ব্যারিস্টার সামির সাত্তার তাদেরও পাশে দাড়ান। প্রত্যেককে নিজ উদ্যোগে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেন বিশ্বব্যাংকের এই প্যানেল ল'ইয়ার।
কাউকে সাহায্য নয় কর্মমুখি হিসেবে গড়ে তুলতে তিনি অসহায়দের পাশে দাঁড়ান তিনি। নিজের প্রতি দ্বায়বদ্ধতা মনে করেই তিনি গরিব, অসহায়দের পাশে থাকতে চায় সে। তাই বেছে বেছে পিছিয়ে পড়া মানুষ গুলোর প্রতিই যেন তার মনোযোগ বেশি।
গতকাল ২৭ জুলাই শুক্রবার লিচু মিয়ার বাড়িতে আকস্মিক সফরে যান ব্যারিস্টার সামির সাত্তার। তাকে দেখেই আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন মুদি দোকানদার লিচু মিয়া। জানালেন তা দিয়েই চলছে সংসার। কারো কাছে হাত পাততে হয় না এখন। গ্রামের মানুষও পন্য কিনে সহযোগিতা করছেন লিচু মিয়াকে।
এরপর ঘুুরে দেখেন অন্যদের কার্যক্রমও। সবাই এখন নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে আয়-রোজগার করছে।
একটি নির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন সামির সাত্তার। তার মতে এলাকার বেকার যুবক-যুবতী, তরুন-তরুনীদের কাজে লাগাতে হবে। তাদের হাতকে কর্মসংশ্লিষ্ট করতে হবে। তাই তাদেরকে উৎসাহ দেয়া হচ্ছে। বেকারদের সেলাই মেশিন দিয়ে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর জন্য।
বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সামির সাত্তার বলেন, বেকার জনগোষ্ঠিকে কর্মমুখি করতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কাজ করে যাচ্ছেন। তার দেখানো পথেই আমি এই জনগোষ্ঠিকে কিছু দিতে চাইছি। ভবিষ্যতে সুযোগ পেলে তিনি পরিকল্পনা মাফিক কাজ করবেন বলে জানিয়েছেন।
//
বিল্লাল হোসেন (৪০) ও লিচু মিয়া (৩০) । দু'জনই শারীরিক প্রতিবন্ধী। এরমধ্যে লিচু মিয়া পঙ্গু। তার বাড়ি বাট্টাজোর ইউনিয়নের চরিয়াপাড়া গ্রামে। ডান পা না থাকায় স্ট্রেচারে ভর করে চলতে হয় লিচু মিয়াকে। দরিদ্রের কষাঘাতে খুবই কষ্টে দিনানিপাত করছিলেন লিচু মিয়া। তার দুরবস্থার খবর পেয়ে এগিয়ে যান ব্যারিস্টার সামির সাত্তার। সাবেকমন্ত্রী এমএ সাত্তারের একমাত্র ছেলে ও বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী তিনি।
শুধু লিচু মিয়ায় নয় ধানুয়া কামালপুর ইউনিয়নের আরেক প্রতিবন্ধী বিল্লাল হোসেনের অবস্থাও একই রকম।
এই দুই প্রতিবন্ধীকে অন্যের দুয়ারে দুয়ারে নয় যাতে করে নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে সংসার চালাতে পারে সেই ব্যবস্থায় করলেন ব্যারিস্টার সামির সাত্তার। দু'জনকেই ১২ হাজার করে দিয়ে লিচু মিয়াকে মুদি দোকান ও বিল্লাল হোসেনকে ফলের দোকান দিয়ে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দেন ।
লিচু মিয়া ও বিল্লাল হোসেনের মত আরো ৮ জনকে ১২ হাজার টাকা করে প্রদান করা হয়েছে। তারাও এদের মত অসহায় ও দরিদ্র পরিবারের সন্তান। ব্যারিস্টার সামির সাত্তার তাদেরও পাশে দাড়ান। প্রত্যেককে নিজ উদ্যোগে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেন বিশ্বব্যাংকের এই প্যানেল ল'ইয়ার।
কাউকে সাহায্য নয় কর্মমুখি হিসেবে গড়ে তুলতে তিনি অসহায়দের পাশে দাঁড়ান তিনি। নিজের প্রতি দ্বায়বদ্ধতা মনে করেই তিনি গরিব, অসহায়দের পাশে থাকতে চায় সে। তাই বেছে বেছে পিছিয়ে পড়া মানুষ গুলোর প্রতিই যেন তার মনোযোগ বেশি।
গতকাল ২৭ জুলাই শুক্রবার লিচু মিয়ার বাড়িতে আকস্মিক সফরে যান ব্যারিস্টার সামির সাত্তার। তাকে দেখেই আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন মুদি দোকানদার লিচু মিয়া। জানালেন তা দিয়েই চলছে সংসার। কারো কাছে হাত পাততে হয় না এখন। গ্রামের মানুষও পন্য কিনে সহযোগিতা করছেন লিচু মিয়াকে।
এরপর ঘুুরে দেখেন অন্যদের কার্যক্রমও। সবাই এখন নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে আয়-রোজগার করছে।
একটি নির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন সামির সাত্তার। তার মতে এলাকার বেকার যুবক-যুবতী, তরুন-তরুনীদের কাজে লাগাতে হবে। তাদের হাতকে কর্মসংশ্লিষ্ট করতে হবে। তাই তাদেরকে উৎসাহ দেয়া হচ্ছে। বেকারদের সেলাই মেশিন দিয়ে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর জন্য।
বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সামির সাত্তার বলেন, বেকার জনগোষ্ঠিকে কর্মমুখি করতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কাজ করে যাচ্ছেন। তার দেখানো পথেই আমি এই জনগোষ্ঠিকে কিছু দিতে চাইছি। ভবিষ্যতে সুযোগ পেলে তিনি পরিকল্পনা মাফিক কাজ করবেন বলে জানিয়েছেন।
//
from Blogger http://bit.ly/2vc4QzM
Comments
Post a Comment