জিএম ফাতিউল হাফিজ বাবু, বকশীগঞ্জ প্রতিনিধি ঃ
সদ্য প্রকাশিত এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে আবারও ঘুরে দাঁড়িয়েছে জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার নিলাখিয়া পাবলিক কলেজ। নানা চড়াই-উৎরাই পার করে তারা এবার শতভাগ পাসের হারে পৌঁছে গেছে তারা। আর এ জন্য শিক্ষকদের ক্লান্ত পরিশ্রম ও শিক্ষার্থীদের আপ্রাণ চেষ্টা করতে হয়েছে।
এবারের ফলাফলে দেখা গেছে , এই কলেজ থেকে ১৯ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে ১৯ জনই পাস করেছে । বকশীগঞ্জ উপজেলার এইচএসসির ফলাফলে তারা প্রথম স্থান অর্জন করেছে। ফলাফলে সাফল্য অর্জন করায় ২১ জুলাই শনিবার দুপুরে মিষ্টি বিতরণ করা হয়েছে।
২০০১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় নিলাখিয়া পাবলিক কলেজ। টিনসেড ঘরে কোনো রকমে ক্লাস পরিচালনা করা হয় এই কলেজে। এরই মধ্যে ২০০৮ সালে ঘূর্ণিঝড়ে কলেজের টিনসেড ঘরটি সম্পণূরূপে বিধ্বস্ত হলে থুবড়ে পড়ে পাঠদান কার্যক্রম । এরপরও উন্নয়নের কোন ছোঁয়া লাগেনি।
অবশেষে ২০১৬ সালে বর্তমান সংসদ সদস্য ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি আবুল কালাম আজাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় একটি ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করা হয়। বর্তমানে ৪ কোটি ব্যয়ে ৪ তলা বিশিষ্ট এই ভবনের নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে।
বর্তমানে এই কলেজে ২৫০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। ১৭ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত হলেও এখন পর্যন্ত এমপিওভূক্ত হয়নি কলেজটি। ফলে বিনা বেতনে বছরের পর বছর পাঠদান দিয়ে যাচ্ছেন কলেজের শিক্ষকরা।
এ বিষয়ে নিলাখিয়া পাবলিক কলেজের অধ্যক্ষ মশিউল ইসলাম রঞ্জু জানান, আমরা আমাদের শতভাগ ফলাফল ধরে রাখার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করে যাব। তিনি তার কলেজের উন্নয়নে অগ্রণি ভূমিকা রাখার জন্য বর্তমান সাংসদ আবুল কালাম আজাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। একই সঙ্গে কলেজেটি এমপিওভূক্ত করণে শিক্ষামন্ত্রী ও স্থানীয় এমপির হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
//
সদ্য প্রকাশিত এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে আবারও ঘুরে দাঁড়িয়েছে জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার নিলাখিয়া পাবলিক কলেজ। নানা চড়াই-উৎরাই পার করে তারা এবার শতভাগ পাসের হারে পৌঁছে গেছে তারা। আর এ জন্য শিক্ষকদের ক্লান্ত পরিশ্রম ও শিক্ষার্থীদের আপ্রাণ চেষ্টা করতে হয়েছে।
এবারের ফলাফলে দেখা গেছে , এই কলেজ থেকে ১৯ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে ১৯ জনই পাস করেছে । বকশীগঞ্জ উপজেলার এইচএসসির ফলাফলে তারা প্রথম স্থান অর্জন করেছে। ফলাফলে সাফল্য অর্জন করায় ২১ জুলাই শনিবার দুপুরে মিষ্টি বিতরণ করা হয়েছে।
২০০১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় নিলাখিয়া পাবলিক কলেজ। টিনসেড ঘরে কোনো রকমে ক্লাস পরিচালনা করা হয় এই কলেজে। এরই মধ্যে ২০০৮ সালে ঘূর্ণিঝড়ে কলেজের টিনসেড ঘরটি সম্পণূরূপে বিধ্বস্ত হলে থুবড়ে পড়ে পাঠদান কার্যক্রম । এরপরও উন্নয়নের কোন ছোঁয়া লাগেনি।
অবশেষে ২০১৬ সালে বর্তমান সংসদ সদস্য ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি আবুল কালাম আজাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় একটি ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করা হয়। বর্তমানে ৪ কোটি ব্যয়ে ৪ তলা বিশিষ্ট এই ভবনের নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে।
বর্তমানে এই কলেজে ২৫০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। ১৭ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত হলেও এখন পর্যন্ত এমপিওভূক্ত হয়নি কলেজটি। ফলে বিনা বেতনে বছরের পর বছর পাঠদান দিয়ে যাচ্ছেন কলেজের শিক্ষকরা।
এ বিষয়ে নিলাখিয়া পাবলিক কলেজের অধ্যক্ষ মশিউল ইসলাম রঞ্জু জানান, আমরা আমাদের শতভাগ ফলাফল ধরে রাখার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করে যাব। তিনি তার কলেজের উন্নয়নে অগ্রণি ভূমিকা রাখার জন্য বর্তমান সাংসদ আবুল কালাম আজাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। একই সঙ্গে কলেজেটি এমপিওভূক্ত করণে শিক্ষামন্ত্রী ও স্থানীয় এমপির হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
//
from Blogger http://bit.ly/2A00SQj
Comments
Post a Comment