
বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) বাঁশখালী : চট্টগ্রাম কক্সবাজারের বিকল্প সড়ক আনোয়ারা-বাঁশখালী প্রধান সড়ক সংলগ্ন শেখেরখীল রাস্তার মাথা মেম্বার ঘাটায় মারাত্মক সড়ক দূর্ঘটনা সংঘটিত হয়েছে।
এতে ৪জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। চট্টগ্রাম শহর থেকে ছেড়ে আসা ট্রাকটি চকোরিয়ার উদ্যেশ্যে যাওয়ার সময় শেখেরখীল চেয়ারম্যান ঘাটায় একটি মোটর সাইকেল ট্রাকটিকে ওভারটেক করলে দূর্ঘটনা এড়াতে ট্রাক মুহূর্তেই ব্রেক করলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাকটি খাদে পড়ে যায়।
ট্রাকের ইঞ্জিন থেকে অাগুন ধরে এসময় ট্রাকের চালক ও মোটর সাইকেল চালক ওই জায়গায় মুহূর্তেই মারা যায়।
এতে চলন্ত ট্রাকের আগুনে অগ্রিদগ্ধে নিহত হয় নুর হোসাইন(৩০)। সে উপজেলার শেখেরখীর ইউনিয়নের ছমদ আলী শিকদার বাড়ির মৃত মোতাহের ইসলামের পুত্র।
আরেকজহ হলো বরিশাল জেলার মুলাদী থানার হোসনাবাগ এলাকার গাছুয়া ইউনিয়নের মৃত শাহআলম খানের পুত্র আব্দুল লতিফ খান (৪৫)।
বাকি একজনের নাম পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি। জানা যায়, আজ (৯জুলাই) সাড়ে ১২টার দিকে সিলিন্ডার বিষ্ফোরিত হয়ে আগুন ধরে যায়। ঠিক একই সময় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি বাইক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে অগ্নিদদ্ধ ট্রাকটির সাথে ধাক্কা খায়।
এসময় বাইকটিতেও আগুন ধরে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই ট্রাকের তিন জন ও বাইকের তিন আরোহীসহ মোট ছয়জন গুরুতর অগ্নিদগ্ধ হয়।
পরে তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তিনজনকে মৃত ঘোষণা করে। বাকিদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসাপাতলে পাঠানো হয়েছে।
আহতরা হলেন, চকরিয়া ডুলাহাজরা মালুমঘাট এলাকার আব্দুর রশিদের পুত্র নুরুল কবির (২২), কক্সবাজার ফিশারিঘাট নতুনপাড়া এলাকার মৃত নুর মোহাম্মদের পুত্র সালামত (৪৫), কক্সবাজার মালুমঘাট এলাকার কামাল উদ্দীনের পুত্র নুরুল আলম (২২)।
বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জরুরি বিভাগে কর্মরত ডাক্তার মনিরা ইয়াছমিন ও আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাক্তার তৌহিদুল আনোয়ার জানান, ট্রাকে পুড়ে যাওয়া রোগীগুলোর অবস্থা খুব আশংকাজনক।
তার মধ্যে দুই জন ঘটনাস্থলে ও একজন হাসপাতালে মারা যায়, যারা গুরুতর আহত হয়েছে তাদেরকে আমরা চট্টগ্রাম মেডিকেল হাসপাতালে প্রেরণ করেছি।
//
এতে ৪জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। চট্টগ্রাম শহর থেকে ছেড়ে আসা ট্রাকটি চকোরিয়ার উদ্যেশ্যে যাওয়ার সময় শেখেরখীল চেয়ারম্যান ঘাটায় একটি মোটর সাইকেল ট্রাকটিকে ওভারটেক করলে দূর্ঘটনা এড়াতে ট্রাক মুহূর্তেই ব্রেক করলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাকটি খাদে পড়ে যায়।
ট্রাকের ইঞ্জিন থেকে অাগুন ধরে এসময় ট্রাকের চালক ও মোটর সাইকেল চালক ওই জায়গায় মুহূর্তেই মারা যায়।
এতে চলন্ত ট্রাকের আগুনে অগ্রিদগ্ধে নিহত হয় নুর হোসাইন(৩০)। সে উপজেলার শেখেরখীর ইউনিয়নের ছমদ আলী শিকদার বাড়ির মৃত মোতাহের ইসলামের পুত্র।
আরেকজহ হলো বরিশাল জেলার মুলাদী থানার হোসনাবাগ এলাকার গাছুয়া ইউনিয়নের মৃত শাহআলম খানের পুত্র আব্দুল লতিফ খান (৪৫)।
বাকি একজনের নাম পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি। জানা যায়, আজ (৯জুলাই) সাড়ে ১২টার দিকে সিলিন্ডার বিষ্ফোরিত হয়ে আগুন ধরে যায়। ঠিক একই সময় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি বাইক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে অগ্নিদদ্ধ ট্রাকটির সাথে ধাক্কা খায়।
এসময় বাইকটিতেও আগুন ধরে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই ট্রাকের তিন জন ও বাইকের তিন আরোহীসহ মোট ছয়জন গুরুতর অগ্নিদগ্ধ হয়।
পরে তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তিনজনকে মৃত ঘোষণা করে। বাকিদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসাপাতলে পাঠানো হয়েছে।
আহতরা হলেন, চকরিয়া ডুলাহাজরা মালুমঘাট এলাকার আব্দুর রশিদের পুত্র নুরুল কবির (২২), কক্সবাজার ফিশারিঘাট নতুনপাড়া এলাকার মৃত নুর মোহাম্মদের পুত্র সালামত (৪৫), কক্সবাজার মালুমঘাট এলাকার কামাল উদ্দীনের পুত্র নুরুল আলম (২২)।
বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জরুরি বিভাগে কর্মরত ডাক্তার মনিরা ইয়াছমিন ও আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাক্তার তৌহিদুল আনোয়ার জানান, ট্রাকে পুড়ে যাওয়া রোগীগুলোর অবস্থা খুব আশংকাজনক।
তার মধ্যে দুই জন ঘটনাস্থলে ও একজন হাসপাতালে মারা যায়, যারা গুরুতর আহত হয়েছে তাদেরকে আমরা চট্টগ্রাম মেডিকেল হাসপাতালে প্রেরণ করেছি।
//
from Blogger http://bit.ly/2L0CkI5
Comments
Post a Comment