
সেবা ডেস্ক: সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির বিভিন্ন সিনিয়র নেতারা নিজেদের মতো করে বিভিন্ন আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করে চলেছেন।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সবাইকে আলাদা আলাদা কর্মসূচি না দিয়ে দলের পক্ষ থেকে দায়িত্বপ্রাপ্ত যেকোনো একজনকে কর্মসূচি ঘোষণা দেয়ার নির্দেশনা দিলেও কেউ আর শুনছেনা তার কথা।
সম্প্রতি সুস্থ্ হয়ে ফেরার পর তাদের মধ্যে দলীয় কোন্দল দেখে হতাশা প্রকাশ করেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল।
একদিকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি'র মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং নির্দলীয় সরকারের দাবির আন্দোলনের কথা বলছেন, অন্যদিকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি'র সিনিয়র নেতারা নিষ্ক্রিয় হয়ে ঘরের মধ্যে বসে আছে। কেউ কারো নির্দেশনায় কর্ণপাত করছেন না।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি'র সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আবার অন্য কথা বলেছেন। তিনি বলেন, আগামী চার-পাঁচ মাস পর আমরা আন্দোলনে যাবো। এই নিয়ে বিএনপির তৃণমূল নেতাকর্মীরা দলের ভাবমুর্তি নিয়ে শঙ্কায় আছেন।
সম্প্রতি জাতীয় প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত একটি অনুষ্ঠানে বিএনপির সিনিয়র নেতাদের সামনে কঠোর কর্মসূচির তাগিদ দিয়েছিলেন দলটির শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া। নতুন কর্মসূচি সম্পর্কে বলেন, 'আমরা কঠোর থেকে আরও কঠোর কর্মসূচি চাইছি এবং এটা বিএনপির তৃণমূল নেতাকর্মীদেরও দাবি। কিন্তু সেই দাবির প্রেক্ষিতে আশানুরুপ কর্মসূচি আসছে না। তৃণমূল নেতাকর্মীরা সেই কর্মসূচির অপেক্ষায় আছে। ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুলও একই কথা বলছেন। কিন্তু কেউ তার কথায় কর্ণপাত করছে না।
//
from Blogger http://bit.ly/2ul87fB
Comments
Post a Comment