
ডাঃ জি এম ক্যাপ্টেন, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি: উজান থেকে নেমে আসা বৃষ্টির পানি ও পাহাড়ী ঢলে কুড়িগ্রামের ধরলা, দুধকুমার, ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা, গঙ্গাধরসহ সবকটি নদ-নদীর পানি দ্রুত গতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
এ অবস্থায় কুড়িগ্রাম সদর, ফুলবাড়ী, নাগেশ্বরী ও ভুরুঙ্গামারী উপজেলার ধরলা ও দুধকুমার নদীর অববাহিকার প্রায় ৪০টি গ্রামের নি¤œাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পড়েছে।
বুধবার সন্ধা ৬টা থেকে বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১৮ ঘন্টায় ধরলা নদীর পানি সেতু পয়েন্টে ৪৯ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ১ সেন্টিমিটার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
অন্যদিকে দুধকুমার নদের কোন বিপদসীমার পয়েন্ট না থাকলেও বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুধকুমার নদের পানি হঠাৎ করে অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেতে থাকলে তা নদের দু'কুল ছাপিয়ে নি¤œাঞ্চলে প্রবেশ করছে।
এ অবস্থায় দুধকুমার নদের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ভূরুঙ্গামারী উপজেলার শিলকুড়ি ইউনিয়নের চর উত্তর টিলাই, উত্তর টিলাই, উত্তর ধলডাঙ্গা, দক্ষিন ধলডাঙ্গা, উত্তর সাতগোপাল, বঙ্গসোনাহাট ইউনিয়নের চর বলদিয়া, ভরতের ছড়া, পাইকের ছড়া ইউনিয়নের পাইকের ছড়া, সাট পাইকের ছড়া, হ্যালোডাঙ্গা, তিলাই ইউনিয়নের দক্ষিন তিলাই, চর ভুরুঙ্গামারী ইউনিয়নের ইসলামপুর, চর ভুরুঙ্গামারী, আন্ধারীর ঝাড় ইউনিয়নের হ্যালোডাঙ্গা, চর ভাউরাকুটি, চর বারইটারী, বারাইটারী, ভুরুঙ্গামারী সদর ইউনিয়নের চর নালেয়াসহ প্রায় ২৫টি গ্রামের নি¤œাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পড়েছে।
এসব এলাকার কিছু ঘর-বাড়ীতে পানি প্রবেশ করছে। কাঁচা সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় ভেঙ্গে পড়েছে যাতায়াত ব্যবস্থা।
এছাড়াও নাগেশ্বরী উপজেলার নারায়নপুর নুনখাওয়ার কয়েকটি গ্রামের নি¤œাঞ্চলেও পানি ঢুকে পড়ছে।
এদিকে ধরলা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় নদীর তীরবর্তী এলাকার প্রায় ১৫টি গ্রামের নি¤œাঞ্চল গুলোতে পানি ঢুকে পড়ছে। তলিয়ে গেছে পটল, ঢেড়স, মরিচ, শসাসহ বিভিন্ন সবজি ক্ষেত। নি¤œাঞ্চলের কাঁচা সড়কে পানি উঠায় ধরলা নদীর অববাহিকার নি¤œাঞ্চলের যাতায়াত ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়ার উপক্রম হয়েছে।
সদর উপজেলার ধরলা নদীর অববাহিকার মাঝেরচর গ্রামের বাবলু মিয়া জানান, ধরলার পানি যেভাবে বাড়তেছে এভাবে বাড়তে থাকলে শক্রবারের মধ্যে চরাঞ্চলের সকল ঘর-বাড়িতে পানি প্রবেশ করবে।
স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশরী মোঃ শফিকুল ইসলাম জানায়, বৃধবার সন্ধা ৬টা থেকে বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১৮ ঘন্টায় ধরলার পানি সেতু পয়েন্টে ৪৯ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ১ সেন্টিমিটার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অন্যদিকে কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানি ২৯ সেন্টিমিটার, চিলমারী পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্রে পানি ৩৩ সেন্টিমিটার ও নুনখাওয়া পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্রে পানি ৪০ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বৃদ্ধি পেয়েছে অন্যান্য নদ-নদীর পানিও।
//
এ অবস্থায় কুড়িগ্রাম সদর, ফুলবাড়ী, নাগেশ্বরী ও ভুরুঙ্গামারী উপজেলার ধরলা ও দুধকুমার নদীর অববাহিকার প্রায় ৪০টি গ্রামের নি¤œাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পড়েছে।
বুধবার সন্ধা ৬টা থেকে বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১৮ ঘন্টায় ধরলা নদীর পানি সেতু পয়েন্টে ৪৯ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ১ সেন্টিমিটার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
অন্যদিকে দুধকুমার নদের কোন বিপদসীমার পয়েন্ট না থাকলেও বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুধকুমার নদের পানি হঠাৎ করে অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেতে থাকলে তা নদের দু'কুল ছাপিয়ে নি¤œাঞ্চলে প্রবেশ করছে।
এ অবস্থায় দুধকুমার নদের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ভূরুঙ্গামারী উপজেলার শিলকুড়ি ইউনিয়নের চর উত্তর টিলাই, উত্তর টিলাই, উত্তর ধলডাঙ্গা, দক্ষিন ধলডাঙ্গা, উত্তর সাতগোপাল, বঙ্গসোনাহাট ইউনিয়নের চর বলদিয়া, ভরতের ছড়া, পাইকের ছড়া ইউনিয়নের পাইকের ছড়া, সাট পাইকের ছড়া, হ্যালোডাঙ্গা, তিলাই ইউনিয়নের দক্ষিন তিলাই, চর ভুরুঙ্গামারী ইউনিয়নের ইসলামপুর, চর ভুরুঙ্গামারী, আন্ধারীর ঝাড় ইউনিয়নের হ্যালোডাঙ্গা, চর ভাউরাকুটি, চর বারইটারী, বারাইটারী, ভুরুঙ্গামারী সদর ইউনিয়নের চর নালেয়াসহ প্রায় ২৫টি গ্রামের নি¤œাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পড়েছে।
এসব এলাকার কিছু ঘর-বাড়ীতে পানি প্রবেশ করছে। কাঁচা সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় ভেঙ্গে পড়েছে যাতায়াত ব্যবস্থা।
এছাড়াও নাগেশ্বরী উপজেলার নারায়নপুর নুনখাওয়ার কয়েকটি গ্রামের নি¤œাঞ্চলেও পানি ঢুকে পড়ছে।
এদিকে ধরলা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় নদীর তীরবর্তী এলাকার প্রায় ১৫টি গ্রামের নি¤œাঞ্চল গুলোতে পানি ঢুকে পড়ছে। তলিয়ে গেছে পটল, ঢেড়স, মরিচ, শসাসহ বিভিন্ন সবজি ক্ষেত। নি¤œাঞ্চলের কাঁচা সড়কে পানি উঠায় ধরলা নদীর অববাহিকার নি¤œাঞ্চলের যাতায়াত ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়ার উপক্রম হয়েছে।
সদর উপজেলার ধরলা নদীর অববাহিকার মাঝেরচর গ্রামের বাবলু মিয়া জানান, ধরলার পানি যেভাবে বাড়তেছে এভাবে বাড়তে থাকলে শক্রবারের মধ্যে চরাঞ্চলের সকল ঘর-বাড়িতে পানি প্রবেশ করবে।
স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশরী মোঃ শফিকুল ইসলাম জানায়, বৃধবার সন্ধা ৬টা থেকে বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১৮ ঘন্টায় ধরলার পানি সেতু পয়েন্টে ৪৯ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ১ সেন্টিমিটার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অন্যদিকে কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানি ২৯ সেন্টিমিটার, চিলমারী পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্রে পানি ৩৩ সেন্টিমিটার ও নুনখাওয়া পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্রে পানি ৪০ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বৃদ্ধি পেয়েছে অন্যান্য নদ-নদীর পানিও।
//
from Blogger http://bit.ly/2lY8dpW
Comments
Post a Comment