
সেবা ডেস্ক: বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পরবর্তী সেনাপ্রধান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন লে. জে. আজিজ আহমেদ। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে জানানো হয়েছে, আগামী ২৫ জুন জেনারেল আবু বেলাল মোহাম্মদ শফিউল হকের স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন তিনি। লেফটেন্যান্ট জেনারেল আজিজ আহমেদ বিভিন্ন গুণ ও দক্ষতার নিরিখে উত্তীর্ণ একজন চৌকস সামরিক অফিসার। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে অসীন ছিলেন তিনি। তার উপর বর্তানো দায়িত্বে কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ তিনি একাধিক পদকপ্রাপ্ত হয়েছেন। এসব কৃতিত্ব বিবেচনায় বলা যায়, তার বর্ণিল সেনাজীবন সাফল্যে ভরা।
অপারেশনে অসাধারণ কর্মদক্ষতা, দুরদর্শিতা, অসম সাহসিকতা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার জন্য তিনি বিভিন্ন পদ ও সম্মানে ভূষিত হয়েছেন। তার হাত ধরেই বিজিবি বর্তমানে দক্ষিন পূর্ব এশিয়ার মধ্যে আধুনিক ও শ্রেষ্ঠ সীমান্তরক্ষী বাহিনী সমূহের অন্যতম। বর্ডারের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার পাশাপাশি মাদকপাচার, চোরাচালানী ইত্যাদি প্রতিরোধ করে দেশের অর্থনীতিকে উত্তরোত্তর সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে আজিজ আহমেদ বিশেষ অবদান রাখতে সমর্থ হয়।
বিজিবি'র মহাপরিচালক হিসেবে তার অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে সরকার প্রধান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক তাকে বিজিবিএম 'বর্ডারগার্ড বাংলাদেশ পদক' বা 'বিজিবিএম' এ ভূষিত করা হয়।
এছাড়া, বীরত্বপূর্ণ ও কৃতিত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মহামান্য রাষ্ট্রপতি কর্তৃক যে পিবিজিএম বা 'রাষ্ট্রপতি বর্ডারগার্ড পদক' প্রদান করা হয়ে থাকে সেটিও তিনি অর্জন করেছেন নিজ কর্মের মাধ্যমে।
অতুলনীয় সেবা বা সার্ভিস প্রদানের জন্যে বর্ডারগার্ড বাংলাদেশ-সেবা পদক প্রদান করা হয়ে থাকে যা একটি রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি। তিনি সেই স্বীকৃতি অর্জন করে নিজের সেনাজীবনকে করেছে অতুলনীয়।
জেনারেল আজিজ এই সবগুলো পদকই অর্জন করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তথা দেশের মুখ উজ্জ্বল করেছেন।
প্রসঙ্গত, লেফটেন্যান্ট জেনারেল আজিজ আহমেদ দেশ তথা বিদেশেও তার কর্মগুণে সমাদৃত। তিনি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের অধীনে ১৯৯৫-১৯৯৬ সালে ইরাক-কুয়েত এ সামরিক পর্যবেক্ষক এবং ২০০৫-২০০৬ সালে সুদানে জাতিসংঘ মিশনে ফোর্স কমান্ডার এর সামরিক উপদেষ্টা হিসেবে সফলভাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
//
অপারেশনে অসাধারণ কর্মদক্ষতা, দুরদর্শিতা, অসম সাহসিকতা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার জন্য তিনি বিভিন্ন পদ ও সম্মানে ভূষিত হয়েছেন। তার হাত ধরেই বিজিবি বর্তমানে দক্ষিন পূর্ব এশিয়ার মধ্যে আধুনিক ও শ্রেষ্ঠ সীমান্তরক্ষী বাহিনী সমূহের অন্যতম। বর্ডারের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার পাশাপাশি মাদকপাচার, চোরাচালানী ইত্যাদি প্রতিরোধ করে দেশের অর্থনীতিকে উত্তরোত্তর সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে আজিজ আহমেদ বিশেষ অবদান রাখতে সমর্থ হয়।
বিজিবি'র মহাপরিচালক হিসেবে তার অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে সরকার প্রধান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক তাকে বিজিবিএম 'বর্ডারগার্ড বাংলাদেশ পদক' বা 'বিজিবিএম' এ ভূষিত করা হয়।
এছাড়া, বীরত্বপূর্ণ ও কৃতিত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মহামান্য রাষ্ট্রপতি কর্তৃক যে পিবিজিএম বা 'রাষ্ট্রপতি বর্ডারগার্ড পদক' প্রদান করা হয়ে থাকে সেটিও তিনি অর্জন করেছেন নিজ কর্মের মাধ্যমে।
অতুলনীয় সেবা বা সার্ভিস প্রদানের জন্যে বর্ডারগার্ড বাংলাদেশ-সেবা পদক প্রদান করা হয়ে থাকে যা একটি রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি। তিনি সেই স্বীকৃতি অর্জন করে নিজের সেনাজীবনকে করেছে অতুলনীয়।
জেনারেল আজিজ এই সবগুলো পদকই অর্জন করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তথা দেশের মুখ উজ্জ্বল করেছেন।
প্রসঙ্গত, লেফটেন্যান্ট জেনারেল আজিজ আহমেদ দেশ তথা বিদেশেও তার কর্মগুণে সমাদৃত। তিনি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের অধীনে ১৯৯৫-১৯৯৬ সালে ইরাক-কুয়েত এ সামরিক পর্যবেক্ষক এবং ২০০৫-২০০৬ সালে সুদানে জাতিসংঘ মিশনে ফোর্স কমান্ডার এর সামরিক উপদেষ্টা হিসেবে সফলভাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
//
from Blogger http://bit.ly/2yu3HbQ
Comments
Post a Comment